উকুন
সাধারণত তাদেরই হয় যাদের হাউজোনিক কন্ডিশন ভালো না এবং যারা ওভার
ক্রাউডিং থাকে, তাছাড়া যারা পরিচ্ছন্ন থাকেন না। বিশেষ করে নিয়মিত গোসল
করেন না। গোসল করলেও যারা মাথার চুল ভালোভাবে শাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে
পরিস্কার করেন না অর্থাত মাথায় একটা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ থাকে; তাদের চুলে
উকুনের প্রভাব বেশি হয়। তিন ধরনের উকুন হতে পারে।
প্রথমত এটি মাথা হয়, আমরা এটাকে ‘tinea capitis '।
আমাদের দেশে এটাই সবচেয়ে বেশি। যেহেতু আমাদের দেশে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের চুল বড় ও লম্বা হয়ে থাকে। মেয়েরা গোসলের পর তাদের চুল শুকানোর আগ পর্যন্ত অনেকক্ষণ স্যাতসেতে থাকে। আর গ্রামের মেয়েদের চুলের ব্যাপারে হাইজোনিক কেয়ারটা খুবই নগণ্য।সেই জন্যে দেখা যায় মেয়েদেরই উকুন বেশি হয়। তবে ছেলেদেরও হতে পারে কিন্তু কম। শরীরে একধরনের উকুন হয় এটাকে বলা হয় ‘tinea corporis’ শরীরের এই উকুন হয় তাদের-যারা ভবঘুরে। সাধারণত তারা গোসল করে না। একটি কাপড় পড়ছে তো পড়ছেই। দীর্ঘদিন ধরে তারা একটি কাপড়ই পরে থাকে। তাদের কাপড় ধোয়র কোনো স্কোপ নেই বা প্রয়োজন অনুভব করে না তাদের এটি হয়ে থাকে। এর আরেকটি নাম হলো 'vagabond disease'। অর্থাত ভবঘুরেদের রোগ। আর তৃতীয় আরেকটি উকুন হয় , যাকে আমরা ‘pediculosis pubis ' বলি। অর্থাত তলপেটে pubic রিজিওনে হয়ে থাকে। আর সেটি যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায়।
তাহলে প্রথম গ্রুপটা হলে মেয়ে যাদের মাথায় উকুন হয় এবং এটা সর্বাধিক। আর ভবঘুরেদের এবং তলপেটে হয় এ দুটোতে সাধারণত ছেলেরাই বেশি আক্রান্ত হয়।
‘tinea capitis 'এর বিস্তার লাভ ঘটে থাকে সাধারণ একই বিছানায় ঘুমানোর জন্য একমাথা থেকে আরেক মাথায় গ্রাচুয়ালি হেটে চলে যায়। একই চিরুনি বা ব্রাশ ব্যবহারের কারণেও এটি বিস্তার লাভ করতে পারে। একজনের মাথার উকুন, অথবা উকুনের ডিম বা মধ্যবর্তী সময়ের যা রয়েছে যেমন, ডিম-লারভা ইত্যাদি। যদি কমন হেয়ার ব্রাশ ব্যবহার করে সেক্ষেত্রে যার মাথায় উকুন আছে তার মাথা থেকে যার মাথায় উকুন নেই তার মাথায় এডাল্ট উকুন, উকুনের বাচ্চা এবং ডিম চিরুনির মাধ্যমে চলে যাচ্ছে। এটা হলো সর্বাধিকভাবে বিস্তারের উপায়।
এছাড়া, একই বিছানায় থাকার জন্য হতে পারে- এটা মাথার উকুনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। সংগৃহীত: লিঙ্ক : http://bangla.irib.ir/2010-04-21-07-49-31/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%
প্রথমত এটি মাথা হয়, আমরা এটাকে ‘tinea capitis '।
আমাদের দেশে এটাই সবচেয়ে বেশি। যেহেতু আমাদের দেশে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের চুল বড় ও লম্বা হয়ে থাকে। মেয়েরা গোসলের পর তাদের চুল শুকানোর আগ পর্যন্ত অনেকক্ষণ স্যাতসেতে থাকে। আর গ্রামের মেয়েদের চুলের ব্যাপারে হাইজোনিক কেয়ারটা খুবই নগণ্য।সেই জন্যে দেখা যায় মেয়েদেরই উকুন বেশি হয়। তবে ছেলেদেরও হতে পারে কিন্তু কম। শরীরে একধরনের উকুন হয় এটাকে বলা হয় ‘tinea corporis’ শরীরের এই উকুন হয় তাদের-যারা ভবঘুরে। সাধারণত তারা গোসল করে না। একটি কাপড় পড়ছে তো পড়ছেই। দীর্ঘদিন ধরে তারা একটি কাপড়ই পরে থাকে। তাদের কাপড় ধোয়র কোনো স্কোপ নেই বা প্রয়োজন অনুভব করে না তাদের এটি হয়ে থাকে। এর আরেকটি নাম হলো 'vagabond disease'। অর্থাত ভবঘুরেদের রোগ। আর তৃতীয় আরেকটি উকুন হয় , যাকে আমরা ‘pediculosis pubis ' বলি। অর্থাত তলপেটে pubic রিজিওনে হয়ে থাকে। আর সেটি যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে একজন থেকে আরেকজনে ছড়ায়।
তাহলে প্রথম গ্রুপটা হলে মেয়ে যাদের মাথায় উকুন হয় এবং এটা সর্বাধিক। আর ভবঘুরেদের এবং তলপেটে হয় এ দুটোতে সাধারণত ছেলেরাই বেশি আক্রান্ত হয়।
‘tinea capitis 'এর বিস্তার লাভ ঘটে থাকে সাধারণ একই বিছানায় ঘুমানোর জন্য একমাথা থেকে আরেক মাথায় গ্রাচুয়ালি হেটে চলে যায়। একই চিরুনি বা ব্রাশ ব্যবহারের কারণেও এটি বিস্তার লাভ করতে পারে। একজনের মাথার উকুন, অথবা উকুনের ডিম বা মধ্যবর্তী সময়ের যা রয়েছে যেমন, ডিম-লারভা ইত্যাদি। যদি কমন হেয়ার ব্রাশ ব্যবহার করে সেক্ষেত্রে যার মাথায় উকুন আছে তার মাথা থেকে যার মাথায় উকুন নেই তার মাথায় এডাল্ট উকুন, উকুনের বাচ্চা এবং ডিম চিরুনির মাধ্যমে চলে যাচ্ছে। এটা হলো সর্বাধিকভাবে বিস্তারের উপায়।
এছাড়া, একই বিছানায় থাকার জন্য হতে পারে- এটা মাথার উকুনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। সংগৃহীত: লিঙ্ক : http://bangla.irib.ir/2010-04-21-07-49-31/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%
আমাদের লেটেষ্ট আপডেট গুলো পেতে আপনার ই-মেইল দিয়ে সবাস্ক্রাইব করুন